সর্বশেষ:
ঢাকা, মে ১৪, ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১

cosmicculture.science: বিজ্ঞানকে জানতে ও জানাতে
বুধবার ● ৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪
প্রথম পাতা » মহাকাশ ও মহাবিশ্ব » পৃথিবীও আকাশ - আলেকজান্ডার ভলকভ
প্রথম পাতা » মহাকাশ ও মহাবিশ্ব » পৃথিবীও আকাশ - আলেকজান্ডার ভলকভ
৪৮৮ বার পঠিত
বুধবার ● ৫ ফেব্রুয়ারী ২০১৪
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

পৃথিবীও আকাশ - আলেকজান্ডার ভলকভ

পৃথিবীও আকাশ - আলেকজান্ডার ভলকভ
তাম্রলিপি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলা অনুবাদ সংস্করণ সম্পাদনা
মূল বাংলা অনুবাদ: সমর সেন
বাংলা অনুবাদ সংস্করণ সম্পাদনা: আসিফ
প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০১৩
মূল্য: ২০০ টাকা
পৃষ্ঠা: ১৭৬
প্রচ্ছদ: যোয়েল কর্মকার
ISBN: 984-70096-0182-8

প্রাচীন মানুষ মহাকাশ বা জ্যোতির্বিজ্ঞান শেখার জন্য এতটা উদ্বুদ্ধ হয়েছিল কেন? জ্যোতির্বিজ্ঞান উৎসাহিত করেছিল পর্যবেক্ষণ ও গণিতশাস্ত্রকে। মানুষ সূর্য, চাঁদ এবং নক্ষত্রের দিকে মনোযোগ নিবদ্ধ করেছিল তাদের জীবনের প্রয়োজনে, বেঁচে থাকার তাগিদে। টলেমি থেকে শুরু করে টাইকোব্রাহে, কোপার্নিকাস, কেপলার হয়ে নিউটন পর্যন্ত জ্যোতির্বিজ্ঞান ও পদার্থবিজ্ঞানের একটি পথরেখা আছে। অন্ধকারযুগে টলেমির প্রতিরূপগুলো চার্চের সহযোগিতায় এক সহস্রাব্দ ধরে জ্যোতির্বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে বাধা দিয়েছিল। অবশেষে ১৫৪৩ সালে, কোপার্নিকাস নামের এক পোলিশ ক্যাথলিক গ্রহগুলোর আপাত গতিকে একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন প্রকল্পে ব্যাখ্যা করেন। এর সবচেয়ে মারাত্মক প্রবন্ধটি ছিল ওই প্রস্তাবনাটি যে, পৃথিবী নয়- সূর্যই হল বিশ্বের কেন্দ্রে।
‘পৃথিবী ও আকাশ’ বইটা শুরু হয়েছে, প্রথমে মানুষ কিভাবে তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলো পর্যবেক্ষণের মধ্যে নিয়েছে, তারপর তারপর জলপথে ঘুরে বেড়িয়েছে, হারিয়ে যাওয়া, বা পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা নিয়েও পৃথিবীকে পূর্ণভাবে ঘুরে এসেছে - এই বর্ণনা দিয়ে। তারপর মহাশূন্যে গিয়ে চাদ থেকে পৃথিবীকে দেখেছে আর বলেছে ওই হলো পৃথিবী ‘নীলাভ-সাদা’।
এই বইটি রচনায় আ.ভলকভের হৃদয়ের উচ্ছাস প্রকাশ পেয়েছে। বিজ্ঞানের সংগ্রামের বর্ণনাগুলোতে তার আবেগ প্রবলভাবে সঞ্চালিত করেছে পাঠকের মধ্যে। বইটির মধ্যে কাব্যিক ঢং এর যে প্রকাশ ঘটেছে তা তার এক বর্ণনা থেকে বোঝা যায় - আকাশ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় হলো গ্রীষ্মের উষ্ণ রাত, নদীতীরে ছিপ দিয়ে বস বা খোলা স্তেপে নিঃসঙ্গ টিলায় শুয়ে পড়। সংক্ষিপ্ত রাত কেটে যায় তাড়াতাড়ি, পুবদিকে উষার রক্তাভা। একের পর এক তারাগুলো মিলিয়ে যায়। সবচেয়ে উজ্জ্বলগুলো টিকে থাকে সবচেয়ে বেশি। তিনি আরো বলেছেন, মহাশূন্য বিজ্ঞানের’ সঙ্গে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে লৌকিক প্রয়োজনের।
গ্রহনক্ষত্র অভিযানে, বা এগুলো সম্পর্কে কোথাও কোথাও একটু আগের তথ্য আছে সেগুলো ভুল না। সীমাবদ্ধতা। আর মঙ্গলে প্রাণের ব্যাপারে যে উচ্ছাস তাহলো সেই সময়কার বাস্তবতা। এই বইয়ের লক্ষ্য কিশোর মানসে মহাজাগতিক ইচ্ছাকে উসকে দেওয়া। লেখক আ. ভালকভ তাই করেছেন।





আর্কাইভ

মহাবিশ্বের প্রারম্ভিক অবস্থার খোঁজেজেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রথম রঙীন ছবি প্রকাশ
ব্ল্যাকহোল থেকে আলোকরশ্মির নির্গমন! পূর্ণতা মিলল আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের
প্রথম চন্দ্রাভিযানের নভোচারী মাইকেল কলিন্স এর জীবনাবসান
মঙ্গলে ইনজেনুইটি’র নতুন সাফল্য
শুক্র গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য নির্দেশকের সন্ধান লাভ
আফ্রিকায় ৫০ বছর পরে নতুনভাবে হস্তিছুঁচোর দেখা মিলল
বামন গ্রহ সেরেসের পৃষ্ঠের উজ্জ্বলতার কারণ লবণাক্ত জল
রাতের আকাশে নিওওয়াইস ধূমকেতুর বর্ণিল ছটা,আবার দেখা মিলবে ৬,৭৬৭ বছর পরে!
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২০
মহাকাশে পদার্পণের নতুন ইতিহাস নাসার দুই নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্স রকেটের মহাকাশে যাত্রা