সর্বশেষ:
ঢাকা, নভেম্বর ২১, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ন ১৪৩১

cosmicculture.science: বিজ্ঞানকে জানতে ও জানাতে
শনিবার ● ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৩
প্রথম পাতা » মহাকাশ ও মহাবিশ্ব » জ্যোতির্বিদ্যার খোশখবর - ইয়াকভ পেরেলম্যান
প্রথম পাতা » মহাকাশ ও মহাবিশ্ব » জ্যোতির্বিদ্যার খোশখবর - ইয়াকভ পেরেলম্যান
৬৮৪ বার পঠিত
শনিবার ● ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

জ্যোতির্বিদ্যার খোশখবর - ইয়াকভ পেরেলম্যান

জ্যোতিবিদ্যার খোশখবর - ইয়াকভ পেরেলম্যান
তাম্রলিপি কর্তৃক প্রকাশিত বাংলা অনুবাদ সংস্করণ সম্পাদনা
বাংলা অনুবাদ সংস্করণ সম্পাদনা: আসিফ
প্রকাশকাল: ফেব্রুয়ারি ২০১৩
মূল্য: ২২০ টাকা
পৃষ্ঠা: ১৯২
প্রচ্ছদ: যোয়েল কর্মকার
ISBN: 984-70096-0181-1

জ্যোতির্বিজ্ঞান উৎসাহিত করেছিল পর্যবেক্ষণ ও গণিতশাস্ত্রকে এবং লেখার বিকাশকে। আসলে মানুষ সূর্য, চাঁদ এবং নক্ষত্রের দিকে মনোযোগ নিবদ্ধ করেছিল তাদের জীবনের প্রয়োজনে, বেঁচে থাকার তাগিদে। ইয়াকভ পেরেলম্যানের জ্যোতিবিদ্যার খোশখবর বইটির পাতায় পাতায় সেই জীবনের সঙ্গে সম্পর্ক দেখানো হয়েছে। ইয়াকভ পেরেলম্যান বলেছেন, ‘জ্যোতির্বিদ্যার খোশখবর’ বইটির বিষয় প্রধানত আকাশ বিজ্ঞানের এই দৈনন্দিন দিকটি, তার সূচনা - পরবর্তী আবিষ্কার নয়। বইটির উদ্দেশ্য হল জ্যোতির্বিজ্ঞানের মূল তথ্যের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করিয়ে দেওয়া। … এর একমাত্র উদ্দেশ্য হল কল্পনাশক্তির উদ্বোধন আর কৌতূহলের উদ্রেক।’ তিনি আরো বলেছেন, এ বইয়ে আধুনিক জ্যোতির্বিদ্যার সমৃদ্ধ জ্ঞানভান্ডারে বিস্তৃত বিশ্লেষণ দেবার চেষ্টা করা হয়নি। বিজ্ঞান ও শিল্পের ব্যাখ্যাকার জ্যাকব ব্রনোওস্কি বলেছেন, বিজ্ঞান ও সাহিত্যের সমন্বয় ছাড়া কোনোভাবেই একটা সভ্যতা সামনে এগোতে পারে না। সেই প্রচেষ্টা পেরেলম্যানের পদার্থবিজ্ঞানের মজার কথার মতো এই বইটিতেও ছিল। এখানে সাহিত্য ও কল্পবিজ্ঞানের লেখকদের কাহিনী টেনে এনেছেন। এক জায়গা তিনি উল্লেখ করেছেন, কবিতা ছেড়ে জ্যোতির্বিদ্যার গদ্যে এসে পৌঁছলে দেখবো ‘শ্বেত’ রাত আসলে প্রদোষ আর ঊষার একটা মিশ্রণ ছাড়া আর কিছুই নয়। পুশকিন এই ঘটনাকে বলেছেন সকাল আর সন্ধ্যা দুটি গোধূলির মিলন, কথাটা ঠিকই। রাত্রির অন্ধকারে / না দিবারে / পথ / স্বর্ণিল আকাশে, / একসন্ধ্যা যায় সরে / তারই পরে / দ্রুত / দ্বিতীয় সে আসে…
দৈনন্দিন জীবনের অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণকেই কাজে লাগিয়ে এই বইটি রচনা করা হয়েছে। বইটির উদ্দেশ্য হল জ্যোতির্বিজ্ঞানের মূল তথ্যের সঙ্গে পাঠকের পরিচয় করিয়ে দেওয়া। কিন্তু বইটির উপস্থাপনে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে। যে সব সাধারণ তথ্যের সঙ্গে আমরা পরিচিত তাদের আকস্মিকভাবে উল্টিয়ে, বা কোন অদ্ভুত অপ্রত্যাশিত কোণ থেকে দেখান হয়েছে। এর একমাত্র উদ্দেশ্য হল কল্পনাশক্তির উদ্বোধন আর কৌতূহলের উদ্রেক। এই বইয়ে পৃথিবী, চাঁদ, গ্রহ, তারা আর মাধ্যাকর্ষণ সম্ব্বন্ধে নানা পরিচ্ছেদ আছে। এই জাতের বইয়ে সাধারণত যে সব বস্তু আলোচিত হয় না প্রধানত তাদের উপরই লেখক বেশি মনোনিবেশ করেছেন।





আর্কাইভ

মহাবিশ্বের প্রারম্ভিক অবস্থার খোঁজেজেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রথম রঙীন ছবি প্রকাশ
ব্ল্যাকহোল থেকে আলোকরশ্মির নির্গমন! পূর্ণতা মিলল আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের
প্রথম চন্দ্রাভিযানের নভোচারী মাইকেল কলিন্স এর জীবনাবসান
মঙ্গলে ইনজেনুইটি’র নতুন সাফল্য
শুক্র গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য নির্দেশকের সন্ধান লাভ
আফ্রিকায় ৫০ বছর পরে নতুনভাবে হস্তিছুঁচোর দেখা মিলল
বামন গ্রহ সেরেসের পৃষ্ঠের উজ্জ্বলতার কারণ লবণাক্ত জল
রাতের আকাশে নিওওয়াইস ধূমকেতুর বর্ণিল ছটা,আবার দেখা মিলবে ৬,৭৬৭ বছর পরে!
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২০
মহাকাশে পদার্পণের নতুন ইতিহাস নাসার দুই নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্স রকেটের মহাকাশে যাত্রা