সর্বশেষ:
ঢাকা, নভেম্বর ২২, ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ন ১৪৩১

cosmicculture.science: বিজ্ঞানকে জানতে ও জানাতে
মঙ্গলবার ● ১৩ আগস্ট ২০১৩
প্রথম পাতা » বিজ্ঞান সংবাদ » নিউট্রন তারার সংঘর্ষ থেকেই এসেছে পৃথিবীর সোনা
প্রথম পাতা » বিজ্ঞান সংবাদ » নিউট্রন তারার সংঘর্ষ থেকেই এসেছে পৃথিবীর সোনা
৪৩১ বার পঠিত
মঙ্গলবার ● ১৩ আগস্ট ২০১৩
Decrease Font Size Increase Font Size Email this Article Print Friendly Version

নিউট্রন তারার সংঘর্ষ থেকেই এসেছে পৃথিবীর সোনা

নিউট্রন তারার সংঘর্ষ থেকেই এসেছে পৃথিবীর সোনাপৃথিবীর সোনার সম্ভাব্য উৎপত্তি সন্ধানে বিজ্ঞানীরা সাম্প্রতিক এক গবেষণায় জানিয়েছেন নিউট্রন তারার বিস্ফোরক সংঘর্ষের পরবর্তী নিঃশেষিত নক্ষত্রের মৃত কেন্দ্র থেকেই সোনার উৎপত্তি।
সোনা পৃথিবী এবং মহাবিশ্বে একটি দুর্লভ ধাতু। কার্বন বা লোহার মতো এটি নক্ষত্রের মধ্যে সৃষ্টি হয় না। বিজ্ঞানীদের মতে এটি অবশ্যই সৃষ্টি হয় আকস্মাৎ কোন ঘটনার মধ্য দিয়ে। যেমন গত মাসে ঘটেছিল শর্ট গামা-রশ্মি বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণ পর্যবেক্ষণ থেকে যে প্রমানাদি মিলেছে তা দুটি নিউট্রন তারার সংঘর্ষের ইঙ্গিত বহন করে। তারা আরও জানান, বিস্ফোরণ স্থলে অনন্য রক্তিমাভার উপস্থিতি উল্লেখযোগ্য পরিমাণে সোনা সহ অন্যান্য ভারী ধাতুর প্রাচুর্যতা প্রমান করে।
হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্স এর গবেষণা প্রধান এডো বার্গার জানান, “আমরা আনুমানিকভাবে হিসেব করে বলতে পারি দুটি নিউট্রন তারার পারস্পরিক সংঘর্ষে যে পরিমান সোনা উৎপন্ন ও নির্গত হয় তা প্রায় দশটি চাঁদের ভরের সমান।”
গত ১৭ জুলাই কেমব্রিজে একটি সংবাদ সম্মেলনে বার্গার এই অনুসন্ধানের তথ্য উপস্থাপন করেন। একটি গামা রশ্মি বিস্ফোরণ হল অত্যধিক শক্তিসম্পন্ন বিস্ফোরণ থেকে সৃষ্ট উচ্চ শক্তির আলোক স্ফুরণ, যা মহাবিশ্বের দূরবর্তী অঞ্চলে সংঘঠিত হয়ে থাকে। বার্গার এবং তার সহকর্মীরা পৃথিবী থেকে ৩.৯ বিলিয়ন আলোকবর্ষ দূরের জিআরবি ১৩০৬০৩বি পর্যবেক্ষণ করেন, যা ছিল সাম্প্রতিক সময়ে পৃথিবীর কাছাকাছি অঞ্চলে ঘটে যাওয়া গামা বিস্ফোরণ। বার্গার বলেন, কার্ল সাগানের মতে নক্ষত্র থেকেই আমাদের সকলের জন্ম এবং আমাদের অলঙ্কার সৃষ্টি নক্ষত্রের সংঘাত থেকে। তাদের এই গবেষণা পত্রটি দ্য অ্যস্ট্রোফিজিক্যাল জার্ণাল লেটার্স-এ প্রকাশ করা হয়।
সূত্র: হার্ভার্ড-স্মিথসোনিয়ান সেন্টার ফর অ্যাস্ট্রোফিজিক্স





বিজ্ঞান সংবাদ এর আরও খবর

<small>মহাবিশ্বের প্রারম্ভিক অবস্থার খোঁজে</small>জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রথম রঙীন ছবি প্রকাশ মহাবিশ্বের প্রারম্ভিক অবস্থার খোঁজেজেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রথম রঙীন ছবি প্রকাশ
ব্ল্যাকহোল থেকে আলোকরশ্মির নির্গমন! <small>পূর্ণতা মিলল আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের</small> ব্ল্যাকহোল থেকে আলোকরশ্মির নির্গমন! পূর্ণতা মিলল আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের
প্রথম চন্দ্রাভিযানের নভোচারী মাইকেল কলিন্স এর জীবনাবসান প্রথম চন্দ্রাভিযানের নভোচারী মাইকেল কলিন্স এর জীবনাবসান
মঙ্গলে ইনজেনুইটি’র নতুন সাফল্য মঙ্গলে ইনজেনুইটি’র নতুন সাফল্য
শুক্র গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য নির্দেশকের সন্ধান লাভ শুক্র গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য নির্দেশকের সন্ধান লাভ
আফ্রিকায় ৫০ বছর পরে নতুনভাবে হস্তিছুঁচোর দেখা মিলল আফ্রিকায় ৫০ বছর পরে নতুনভাবে হস্তিছুঁচোর দেখা মিলল
বামন গ্রহ সেরেসের পৃষ্ঠের উজ্জ্বলতার কারণ লবণাক্ত জল বামন গ্রহ সেরেসের পৃষ্ঠের উজ্জ্বলতার কারণ লবণাক্ত জল
রাতের আকাশে নিওওয়াইস ধূমকেতুর বর্ণিল ছটা,আবার দেখা মিলবে ৬,৭৬৭ বছর পরে! রাতের আকাশে নিওওয়াইস ধূমকেতুর বর্ণিল ছটা,আবার দেখা মিলবে ৬,৭৬৭ বছর পরে!
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২০ বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২০
<small>মহাকাশে পদার্পণের নতুন ইতিহাস</small> নাসার দুই নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্স রকেটের মহাকাশে যাত্রা মহাকাশে পদার্পণের নতুন ইতিহাস নাসার দুই নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্স রকেটের মহাকাশে যাত্রা

আর্কাইভ

মহাবিশ্বের প্রারম্ভিক অবস্থার খোঁজেজেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রথম রঙীন ছবি প্রকাশ
ব্ল্যাকহোল থেকে আলোকরশ্মির নির্গমন! পূর্ণতা মিলল আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের
প্রথম চন্দ্রাভিযানের নভোচারী মাইকেল কলিন্স এর জীবনাবসান
মঙ্গলে ইনজেনুইটি’র নতুন সাফল্য
শুক্র গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য নির্দেশকের সন্ধান লাভ
আফ্রিকায় ৫০ বছর পরে নতুনভাবে হস্তিছুঁচোর দেখা মিলল
বামন গ্রহ সেরেসের পৃষ্ঠের উজ্জ্বলতার কারণ লবণাক্ত জল
রাতের আকাশে নিওওয়াইস ধূমকেতুর বর্ণিল ছটা,আবার দেখা মিলবে ৬,৭৬৭ বছর পরে!
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২০
মহাকাশে পদার্পণের নতুন ইতিহাস নাসার দুই নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্স রকেটের মহাকাশে যাত্রা