বৃহস্পতিবার ● ২৪ নভেম্বর ২০১১
প্রথম পাতা » বিজ্ঞান সংবাদ » ‘কিউরিসিটি’ : মঙ্গল অভিযানের পরবর্তী উদ্যোগ
‘কিউরিসিটি’ : মঙ্গল অভিযানের পরবর্তী উদ্যোগ
মঙ্গল গ্রহে প্রাণের সন্ধানে ১৯৭৬ সাল থেকেই অভিযান পরিচালিত হয়ে আসছে। এছাড়া ২০০৬ সাল থেকে মঙ্গল গ্রহকে প্রদক্ষিণ করছে ‘মার্স রিকনেসেন্স অরবিটার’ মহাকাশযানটি। ২০০৪ সালের জানুয়ারিতে ‘স্পিরিট’ এবং ‘অপরচুনিটি’ নামের দু-দুটো ‘রোভার’ পাঠানো হয়েছিল মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের সন্ধান চালাতে। ২০০৮ সালে মঙ্গল থেকে ঘুরে এসেছে ‘ফিনিক্স মার্স ল্যান্ডার’। কিছুদিন আগে ‘মার্স ৫০০’ নামের একটি নমুনা মহাকাশ অভিযানে যৌথ অভিযানে অংশ নিয়েছেন রাশিয়া, ইটালি, ফ্রান্স এবং চীন। তবে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা আগামী ২৬ নভেম্বর, ২০১১, শনিবার এই গ্রহে জৈব অনুর অস্তিত্ব অনুসন্ধানে তথা প্রাণের অস্তিত্ব সন্ধানে একটি রোভার পাঠাচ্ছে, যা পৃথিবী থেকে অন্য কোনো গ্রহে পাঠানো এযাবৎ কালের বৃহত্তম এবং সর্বাধুনিক মহাকাশযান।
‘কিউরিসিটি’ নামের এই মার্স রোভারটি অনেকটা মোটরগাড়ির আদলে তৈরি করা হয়েছে। বিশালকায় এই যানে গবেষণা চালানোর মতোই একটি গবেষণাগার খুব সহজেই জায়গা করে নিতে পারবে। ২০০০ পাউন্ড (৯০৯ কিলোগ্রাম) ওজনের দশ ফিট লম্বা, নয় ফিট চওড়া, সাত ফিট রোবটিক বাহু বিশিষ্ট এই রোভারটি আগামী দুই বছরের জন্য মঙ্গলে অনুসন্ধান চালাবে। আশা করা হচ্ছে আগামী বছরের আগস্ট মাসে এটি মঙ্গলে অবতরণ করবে।
অনুসন্ধান চালানোর জন্য এটি দশ ধরনের বৈজ্ঞানিক যন্ত্রপাতি বহন করবে। যা নিমিষের মধ্যেই মঙ্গল গ্রহের মাটি ও পাথরের নির্ভূল বিশ্লেষণ করতে পারবে। এর ব্যায়ভার হচ্ছে ২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।





মহাবিশ্বের প্রারম্ভিক অবস্থার খোঁজেজেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের প্রথম রঙীন ছবি প্রকাশ
ব্ল্যাকহোল থেকে আলোকরশ্মির নির্গমন! পূর্ণতা মিলল আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিকতা তত্ত্বের
প্রথম চন্দ্রাভিযানের নভোচারী মাইকেল কলিন্স এর জীবনাবসান
মঙ্গলে ইনজেনুইটি’র নতুন সাফল্য
শুক্র গ্রহে প্রাণের সম্ভাব্য নির্দেশকের সন্ধান লাভ
আফ্রিকায় ৫০ বছর পরে নতুনভাবে হস্তিছুঁচোর দেখা মিলল
বামন গ্রহ সেরেসের পৃষ্ঠের উজ্জ্বলতার কারণ লবণাক্ত জল
রাতের আকাশে নিওওয়াইস ধূমকেতুর বর্ণিল ছটা,আবার দেখা মিলবে ৬,৭৬৭ বছর পরে!
বিশ্ব পরিবেশ দিবস ২০২০
মহাকাশে পদার্পণের নতুন ইতিহাস নাসার দুই নভোচারী নিয়ে স্পেসএক্স রকেটের মহাকাশে যাত্রা 