|
অমাবস্যা: ১২ জানুয়ারি, বাংলাদেশ সময় রাত ০১: ৪৪। |
|
পূর্ণিমা: ২৭ জানুয়ারি, বাংলাদেশ সময় সকাল ১০: ৩৮।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে (বাংলাদেশ থেকে নয়)। আমেরিকার আদিবাসীরা এই পূর্ণিমাকে নেকড়ে পূর্ণিমা বলে অভিহিত করতো, কারণ এসময়ে ক্ষুধার্ত নেকড়েরা দল বেধে শিকারে বের হতো। |
|
চাঁদ ও বৃহস্পতি গ্রহের সংযোগ: ১৮ ফেব্রুয়ারিসূর্যাস্তের পরেই প্রায় ৭ ঘন্টা ধরে দেখতে পাওয়া যাবে। এসময় চাঁদ গ্রহরাজ বৃহস্পতির এক ডিগ্রী উপর দিয়ে অতিক্রম করবে। |
|
অমাবস্যা: ১০ ফেব্রুযারি, বাংলাদেশ সময় বেলা ০১: ২০। |
|
পূর্ণিমা: ২৬ ফেব্রুযারি, বাংলাদেশ সময় রাত ০২: ২৬।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । আমেরিকার আদিবাসীরা এই পূর্ণিমাকে তুষার পূর্ণিমা বলে অভিহিত করতো, কারণ এসময়ে প্রচুর তুষারপাত হতো। |
|
ধুমকেতু প্যান স্টারস সূর্যের কাছে আসবে: ১০ মার্চসূর্যাস্তের পরপরই সন্ধ্যার সময় এটি দৃশ্যমান থাকবে। এপ্রিল মাসের শুরুর দিকেও এটিকে দেখা যাবে। |
|
অমাবস্যা: ১২ মার্চ, বাংলাদেশ সময় রাত ০১: ৫১। |
|
চাঁদ ও বৃহস্পতি গ্রহের সংযোগ: ১৭ মার্চসূর্যাস্তের পরেই প্রায় ৭ ঘন্টা ধরে দেখতে পাওয়া যাবে। এসময় চাঁদ গ্রহরাজ বৃহস্পতির দেড় ডিগ্রী উপর দিয়ে অতিক্রম করবে। |
|
বসন্ত বিষুব: ২১ মার্চ, সময় বিকাল ০৫:০২সূর্য বিষুবরেখা অতিক্রম করবে। এসময় দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য সমান হয়। বসন্ত বিষুব অতিক্রম করে সূর্য যখন উত্তরে যেতে থাকে তখন উত্তর গোলার্ধে শুরু হয় বসন্তকাল, সূর্য যখন পৌঁছে উত্তরায়ণে তখন গ্রীষ্ম। |
|
পূর্ণিমা: ২৮ মার্চ, বাংলাদেশ সময় রাত ০১: ২৭।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । আমেরিকার আদিবাসীরা এই পূর্ণিমাকে উষ্ণ পূর্ণিমা বলে অভিহিত করতো। |
|
অমাবস্যা: ১১ এপ্রিল, বাংলাদেশ সময় রাত ০১: ৩৫। |
|
চাঁদ ও বৃহস্পতি গ্রহের সংযোগ: ১৪ এপ্রিলসূর্যাস্তের পরেই প্রায় ৩ ঘন্টা ধরে দেখতে পাওয়া যাবে। এসময় চাঁদ গ্রহরাজ বৃহস্পতির দুই ডিগ্রী উপর দিয়ে অতিক্রম করবে। |
|
লিরিডস উল্কাবৃষ্টি: ২১-২২ এপ্রিলএটি একটি নিয়মিত উল্কাবৃষ্টি। ঘন্টায় সর্বোচ্চ ২০ টি উল্কাপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ধুমকেতু সি/১৮৬১ জি১ এর ধ্বংসাবশেষ থেকেই এর উৎপত্তি। ১৮৬১ সালে এটি আবিস্কৃত হয়। প্রতি বছর ১৬-২৫ এপ্রিলের মধ্যে উল্কাপাত ঘটে থাকে, কিন্তু এ বছরে ২১ এপ্রিল রাতে ও পরবর্তী ২২ এপ্রিল ভোরবেলাতে এটি দেখতে পাওয়া যাবে। |
|
পূর্ণিমা: ২৬ এপ্রিল, বাংলাদেশ সময় রাত ০১: ৫৭।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । আমেরিকার আদিবাসীরা এই পূর্ণিমাকে বেগুনী পূর্ণিমা বলে অভিহিত করতো। |
|
অমাবস্যা: ১০ মে, বাংলাদেশ সময় সকাল ০৬: ২৮। |
|
পূর্ণিমা: ২৫ মে, বাংলাদেশ সময় রাত ১০: ২৫।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । |
|
শুক্র ও বৃহস্পতি গ্রহের সংযোগ: ২৮ মেশুক্র ও বৃহস্পতি গ্রহ পরস্পরের এক ডিগ্রীর মধ্যে অবস্থান করবে। |
|
অমাবস্যা: ৮ জুন, বাংলাদেশ সময় রাত ০৯: ৫৬। |
|
উত্তরায়ণ বা গ্রীষ্মায়ণ: ২২ জুনসূর্য ২২ মার্চ বসন্ত বিষুব অতিক্রম করে উত্তরে যেতে থাকে তখন উত্তর গোলার্ধে শুরু হয় বসন্তকাল, সূর্য যখন পৌঁছে উত্তরায়ণে তখন গ্রীষ্ম। তাকে বলা হয় উত্তরায়ণ বা গ্রীষ্মায়ণ। |
|
পূর্ণিমা: ২৩ জুন, বাংলাদেশ সময় বিকাল ০৫: ৩২।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । আমেরিকার আদিবাসীরা এই পূর্ণিমাকে স্ট্রবেরি পূর্ণিমা বলে অভিহিত করতো, কারণ এ সময়ে ফলের বিশেষ করে স্ট্রবেরি চাষাবাদের সময়। |
|
অমাবস্যা: ৮ জুলাই, বাংলাদেশ সময় দুপুর ০১: ১৪। |
|
পূর্ণিমা: ২৩ জুলাই, বাংলাদেশ সময় রাত ১২: ১৫।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । |
|
ডেলটা অ্যাকুয়ারিডস উল্কাবৃষ্টি: ২৭-২৮ জুলাইঘন্টায় সর্বোচ্চ ২০ টি উল্কাপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ধুমকেতু মার্সডেস এবং ক্র্যাচট এর ধ্বংসাবশেষ থেকেই এর উৎপত্তি। ১৮৬১ সালে এটি আবিস্কৃত হয়। প্রতি বছর জুলাই ১২ থেকে আগস্ট ২৩ এর মধ্যে উল্কাপাত ঘটে থাকে, কিন্তু এ বছরে ২৭ জুলাই রাতে ও পরবর্তী ২৮ জুলাই ভোরবেলাতে এটি দেখতে পাওয়া যাবে। |
|
অমাবস্যা: ৭ আগস্ট, বাংলাদেশ সময় রাত ০৩: ৫১। |
|
পারসেইড উল্কাবৃষ্টি: ১১-১২ আগস্টপর্যবেক্ষণের জন্য পারসেইড উল্কাবৃষ্টি অন্যতম। ঘন্টায় সর্বোচ্চ ৬০ টি উল্কাপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সুইফট টাটল ধুমকেতু থেকে এর উৎপত্তি, যা ১৮৬২ সালে অবিস্কৃত হয়। প্রতি বছর জুলাই ১৭ থেকে আগস্ট ২৪ এর মধ্যে উল্কাপাত ঘটে থাকে, কিন্তু এ বছরে ১১ আগস্ট রাতে ও পরবর্তী ১২ আগস্ট ভোরবেলাতে এটি দেখতে পাওয়া যাবে। মধ্যরাতে চাঁদ সরে যাওয়ার পরে স্পষ্টভাবে এর দেখা মিলবে। |
|
পূর্ণিমা: ২১ আগস্ট, বাংলাদেশ সময় সকাল ০৭: ৪৫।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । |
|
নেপচুন গ্রহের বৈপরীত্য: ২৭ আগস্টনেপচুন পুথিবীর নিকট অবস্থানে থাকবে, এ সময় সূর্যের আলোয় উদ্ভাসিত হয়ে উঠবে গ্রহটি। তবে পৃথিবীর থেকে দূরত্বের কারণে শক্তিশালী টেলিস্কোপে নেপচুনকে একটি নীলা বিন্দুর মতো দেখা যাবে। |
|
অমাবস্যা: ৫ সেপ্টেম্বর, বাংলাদেশ সময় বিকাল ০৫: ৩৬। |
|
চাঁদ ও শুক্র গ্রহের সংযোগ: ৮ সেপ্টেম্বরসূর্যাস্তের পরেই শুক্র গ্রহরে আধা ডিগ্রী উপর দিয়ে চাঁদ অতিক্রম করবে। প্রায় ২ ঘন্টা ধরে দেখতে পাওয়া যাবে। |
|
শুক্র ও শনি গ্রহের সংযোগ: ৮ সেপ্টেম্বরসূর্যাস্তের পরেই এদের দেখা মিলবে। পরস্পর তিন ডিগ্রী ব্যবধানে এরা ঘন্টা দুয়েক আকাশে দৃম্যমান থাকবে। |
|
পূর্ণিমা: ১৯ সেপ্টেম্বর, বাংলাদেশ সময় বিকাল ০৫: ১৩।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । এটি চাষাবাদের পূর্নিমা হিসেবে পরিচিত। |
|
শারদ বিষুব: ২২ সেপ্টেম্বরসূর্য বিষুবরেখা অতিক্রম করবে। এসময় দিন ও রাত্রির দৈর্ঘ্য সমান হয়। সূর্য শারদবিষুব অতিক্রম করে দক্ষিণে যেতে থাকে তখন শুরু এবং সবশেষে যখন সূর্য একেবারে দক্ষিণে পৌঁছে তখন শীতকাল। |
|
ইউরেনাস গ্রহের বৈপরীত্য: ৩ অক্টোবরইউরেনাস পুথিবীর নিকট অবস্থানে থাকবে। পৃথিবী থেকে দূরত্বের কারণে শক্তিশালী টেলিস্কোপে ইউরেনাসকে একটি নীলাভ-সবুজ বিন্দুর মতো দেখা যাবে। |
|
অমাবস্যা: ৫ অক্টোবর, বাংলাদেশ সময় সকাল ০৬: ৩৪। |
|
ড্রাকোনিডস উল্কাবৃষ্টি: ৭-৮ অক্টোবরএটি অপেক্ষাকৃত নগন্য উল্কাবৃষ্টি, যার ঘন্টায় সর্বোচ্চ ১০ টি উল্কাপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি ধুমকেতু ২১পি গিয়োকোবিনি-জেনার থেকে উদ্ভূত। |
|
সূর্যের সাথে বৃহত্তম কোনে বুধ গ্রহ: ৯ অক্টোবরপৃথিবীর সাপেক্ষে সূর্যের সথে বৃহত্তম কোনে রচনা করে বুধ গ্রহ অবস্থান করবে। |
|
পূর্ণিমা ও আংশিক চন্দ্রগ্রহণ: ১৯ অক্টোবরএসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । এই দিনেই আংশিক চন্দ্রগ্রহণ ঘটবে, সর্বোচ্চ গ্রহণ বাংলাদেশ সময় ভোর ৫:৫০:১৭। |
|
অরিয়নিডস উল্কাবৃষ্টি: ২১-২২ অক্টোবরঘন্টায় সর্বোচ্চ ২০ টি উল্কাপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এটি হ্যালির ধুমকেতু ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ভূত। অক্টোবর ২ থেকে নভেম্বর ৭ তারিখ পর্যন্ত এর দেখা মিললেও এবছেরে ২১ অক্টোবর রাতে এবং ২২ অক্টোবর ভোরে এটি দেখতে পাওয়া যাবে। |
|
অমাবস্যা: ৩ নভেম্বর, বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ০৬: ৫০। |
|
পূর্ণিমা: ১৭ নভেম্বর, বাংলাদেশ সময় রাত ০৯: ১৬।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । |
|
লিওনিড উল্কাবৃষ্টি: ১৬-১৭ নভেম্বরঘন্টায় সর্বোচ্চ ১৫ টি উল্কাপাত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রতি ৩৩ বছরের ব্যবধানে এটি বড় ধরনের উল্কাবৃষ্টি সৃষ্টি করে যখন ঘন্টায় ১০০ টির মতো উল্কাপাতের সম্ভাবনা থাকে। সর্বশেষ এমনটি ঘটেছে ২০০১ সালে। এটি টেম্পল টাটল ধুমকেতু ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ভূত, যা ১৮৬৫ সালে আবিস্কৃত হয়। প্রতি বছর নভেম্বর ৬-৩০ এর মধ্যে লিওনিড উল্কাবৃষ্টি হয়ে থাকে। এবছরে ১৬ নভেম্বর রাতে ও ১৭ নভেম্বর ভোরবেলাতে এর দেখা মিলবে। |
|
ধুমকেতু সি/২০১২ এ১ (ISON) এর আগমন: ২৮ নভেম্বরধুমকেতু সি/২০১২ এ১ (ISON) সূর্যের কাছে আসবে ২৮ নভেম্বর। যদি এটা সূর্যে পতিত হয় তবে এটা হবে স্মরণকালের মধ্যে সবচেয়ে বড় ধুমকেতুর পতন। কোন কোন জ্যোতির্বিধ ধারণা করছেন দিনের বেলাতেও ধুমকেতুটি দেখতে পাওয়া যাবে। সেপ্টেম্বর থেকেই ভোরের আকাশে সাধারণ টেলিস্কোপে ধরা পড়বে ধুমকেতুটি। আর খালি চোখে এর দেখা মিলবে অক্টোবর থেকে, যা ২৮ নভেম্বর দৃশ্যমান থাকবে। যদি এটি সূর্যে পতিত না হয় তবে ভোরের আকাশে বা সন্ধ্যার শুরুতে পূর্নিমার চাদেঁর মতই দীপ্যমান থাকবে ধুমকেতুটি। |
|
অমাবস্যা: ৩ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ সময় সকাল ০৬: ২২। |
|
জেমিনিড উল্কাবৃষ্টি: ১৩-১৪ ডিসেম্বরজেমিনিড কে বলা হয়ে থাকে উল্কাবৃষ্টির রাজা। ঘন্টায় প্রায় ১২০ টি রঙীন উল্কাবৃষ্টিচ্ছটা মুগ্ধ করবে সকলকে। গ্রহাণু ৩২০০ ফেথর থেকে এটি উদ্ভূত। প্রতি বছর ডিসেম্বর ৭-১৭ এর দেখা মিলে। তবে এবছেরে ১৩ ডিসেম্বর রাতে এবং ১৪ ডিসেম্বর সকালে এটি দৃশমান হবে। তবে এসময় চাঁদ পূর্ণিমার কাছাকাছি থাকায় জেমিনিড উল্কাবৃষ্টি কিছুটা ম্লান হয়ে যাবে, তারপরেও জেমিনিড এর আলোকচ্ছটা আকাম রাঙ্গিয়ে যাবে। |
|
পূর্ণিমা: ১৭ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ সময় দুপুর ০৩: ২৮।এসময়ে পৃথিবী থেকে পূর্ণ চাঁদ দেখা যাবে । |
|
দক্ষিনায়ণ বা শীতায়ণ: ২২ ডিসেম্বরসূর্য ২২ সেপ্টেম্বর শারদ বিষুব অতিক্রম করে দক্ষিণে যেতে থাকে, সূর্য যখন পৌঁছে দক্ষিনায়ণে তখন শীত। তাকে বলা হয় দক্ষিনায়ণ বা শীতায়ণ। |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|